‘সিএইচআরও গ্লোবাল’ এবং ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব এইচআর প্রফেশনালস’ নামের অন্য দুটি পেশাজীবী সংগঠনের সংশ্লিষ্টতায় এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে বলে ইউনিলিভারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে।
কোম্পানির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “মানবসম্পদ উন্নয়নে অসাধারণ অবদান রাখা ও পেশাদার জীবনে ঈর্ষণীয় সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ সাকসী হান্ডাকে মর্যদাপূর্ণ এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।”
আগামী মার্চে ভারতের মুম্বাইয়ে ৩০তম ‘দ্য ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস’ অনুষ্ঠানে সাকসির হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।
‘দ্য ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস’ ১৩৩টিরও বেশি দেশের হাজার হাজার পেশাজীবীকে একই ছাতার নিচে আনতে সক্ষম হয়েছে।
১৭ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনে সাকসি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ইউনিলিভার বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ভারত ও বাংলাদেশে ইউনিলিভারের সঙ্গে তার সম্পর্ক প্রায় ১৫ বছরের।
‘ডিপিএস আরকে পুরাম’র সাবেক শিক্ষার্থী সাকসি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ইন্দ্রাপ্রাস্থা কলেজ ফর উইম্যান’ থেকে স্নাতক এবং মুম্বাইয়ের ‘টাটা ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্স’ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন।
সাকসি হান্ডা তার এই স্বীকৃতি সম্পর্কে বলেন, “মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কারে জন্য আমাকে উপযুক্ত মনে করায় আয়োজক ও জুরিবোর্ডের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। ইউনিলিভার বাংলাদেশের হয়ে এই পুরস্কার গ্রহণ করাটা আমার জন্য বিশেষ প্রাপ্তি। একই সাথে এটি মানবসম্পদ উন্নয়নে ইউনিলিভারের দায়বদ্ধতার-ও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
“এই অর্জনের জন্য আমি আন্তরিকভাবে ইউনিলিভারকে ধন্যবাদ দিতে চাই, যেটি সত্যিকার অর্থেই ‘স্কুল অব লিডার’হিসেবে স্বীকৃত। একইসঙ্গে আমি কৃতজ্ঞ আমার অসাধরণ টিম এবং সহকর্মীদের কাছে, যারা কোম্পানির ব্যবসা, কর্মী এবং কমিউনিটিতে বাড়তি মূল্য যুক্ত করতে দারুণ ভূমিকা রেখেছেন ও আমাকে সহযোগিতা করেছেন।”