জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2020-08-16 19:45:09 BdST
রোববার রাজারবাগ বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়ামে ঢাকা মহানগর পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি বলেন, “মাদকসেবী সন্দেহভাজন পুলিশ সদস্য ডোপটেস্টে পজিটিভ হলে তাকে চাকরি হারাতে হবে।
“যেসব পুলিশ সদস্য মাদকের সাথে সম্পৃক্ত তাদের ওপর গোয়েন্দা নজরদারি করা হচ্ছে। যে উদ্দেশ্য ও শক্তি নিয়ে আমরা মাদকের বিরুদ্ধে নেমেছিলাম তা অব্যাহত রাখতে হবে।”
পুলিশ কমিশনার বলেন, “বিট পুলিশিং ও গ্রেপ্তার মাদক ব্যবসায়ী থেকে প্রাপ্ত তথ্য কাজে লাগিয়ে মাদকসেবীদের তালিকা করতে হবে এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পুনর্বাসনে সহাযোগিতা করব।”
পথশিশুদের মাদকসেবনের বিষয়ে তিনি বলেন, তাদের দিকে বিশেষ লক্ষ্য দিতে হবে। এদের ভবিষ্যতে বড় হয়ে ছিনতাইসহ অপরাধমূলক কাজ করার সম্ভাবনা আছে।
শিশুদের কাছে জুতার আঠা বিক্রি না করার জন্য কঠোরভাবে সতর্ক করার নির্দেশ দেন তিনি।
ঢাকা মহানগর এলাকায় জুলাই মাসে উদ্ধার করা মাদকের পরিমাণ, গ্রেপ্তার আসামি এবং এ সংক্রান্তে মামলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে বলে সভায় জানানো হয়।
জুলাই মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপির ক্রাইম বিভাগের মধ্যে প্রথম হয়েছে মিরপুর বিভাগ, গোয়েন্দা বিভাগের মধ্যে প্রথম হয়েছে গোয়েন্দা তেজগাঁও বিভাগ এবং ট্রাফিক বিভাগের মধ্যে যৌথভাবে প্রথম হয়েছে গুলশান ও উত্তরা বিভাগ।