নিজস্ব প্রতিবেদক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2019-10-08 14:31:04 BdST
মঙ্গলবার দুপুরে রাজু ভাস্কর্য চত্বরে এই গায়েবানা জানাজায় নেতৃত্ব দেন ডাকসুর সমাজ সেবা সম্পাদক আকতার হোসেন। পরে প্রতীকী কফিন নিয়ে শিক্ষার্থীদের একটি বিশাল মিছিল বুয়েটে যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর, পলাশী হয়ে বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে সেই কফিন মিছিল। সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থানের পর বকশি বাজার হয়ে আবার টিএসসির দিকে ফেরেন তারা।
রোববার গভীর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরে বাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তড়িৎ কৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই ঘটনায় বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেলসহ দশজনকে এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সাংগঠনিক তদন্তের ভিত্তিতে বুয়েট ছাত্রলীগের ১১ জনকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করার কথা জানিয়েছে।
আবরারকে হত্যার পর দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা বাধা দিয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, “ছাত্র সমাজকে বলব, প্রত্যেকটা ছাত্র, যে যেখানে বিপদে পড়ুক, আপনারা পাশে দাঁড়ান, প্রতিবাদ করুন “
সোমবার রাতে বুয়েট কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজার পর আবরারের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় কুষ্টিায়ার কুমারখালী উপজেলার তাদের গ্রামের বাড়িতে।
রায়ডাঙ্গা গ্রামের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে আরেক দফা জানাজার পর বেলা পৌনে ১১টায় বাড়ির সামনে আবরারকে দাফন করা হয়।