চর বাকলিয়ায় বর্জ্য থেকে বিদ্যুতের প্ল্যান্ট করলে কর্ণফুলী নদী ‘মারাত্মক হুমকিতে পড়বে’ এবং চরের উদ্ভিদ ও জীব বৈচিত্র্য ‘ধ্বংস হয়ে যাবে’ বলে পরিবেশবাদীদের আশঙ্কা।
এখন শিল্পীদেরই গানের প্রমোশন চালাতে হচ্ছে। গান গাওয়ার পর নিজেদেরই মার্কেটিং করতে হয়। ফেসবুকে জানাতে হয়,'এই যে আমার এই গান বের হয়েছে, এটা একটু শুনে দেখতে পারেন আপনারা'। আগে এমন ছিল না।
“আগে এ খালের পানিতে গোসল করছি; মাছ মারছি। এহননা খাল নষ্ট। দুর্গন্ধের কারণে বাড়িতে থাকাও কঠিন।”
“আগে দেখতাম গ্রামের চায়ের দোকানে বা বাজারের মোড়ে কোনো বাউলশিল্পী গান করছে। এখন চায়ের দোকানে দেখি তামিল সিনেমা চলছে অথবা মোবাইল ফোনে গেম খেলছে। এটা স্বভাবিক বিবর্তন কিনা, তা নিয়ে আমাদের বিস্তর ভাবতে হব ...
নির্বাচন বিশ্লেষকরা বলছেন, জামানতের পরিমাণ বাড়ার ফলে এ নির্বাচনে ‘খেলা চলবে’ কেবল সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের।
বাদাম, সরিষা আর অল্পবিস্তর ধান চাষেই চলে স্থানীয় মানুষের জীবন। তবে সময় বদলেছে; দুর্মূল্যের বাজারে বাড়তি আয় আর সঞ্চয়ের আশায় প্রতিটি পরিবারেই যোগ হয়েছে গবাদি পশু, হাঁস-মুরগি।
এ জেলায় সপ্তাহে গড়ে প্রায় দুটি এ ধরনের দুর্ঘটনা হয়। প্রাণহানির পাশাপাশি সম্পদেরও ক্ষতি হচ্ছে, বলছে ফায়ার সার্ভিসের তথ্য।
“কোনো পুরুষ ছাড়া মেয়েদের একা ঘুরে বেড়ানোকে এখনও মানুষ সহজভাবে নিতে পারে না,” বলছিলেন এক নারী পর্যটক।