০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
“সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। সরবরাহেও কোনো টান নেই,” বলেন সাত তলা বাজারের এক বিক্রেতা।
সয়াবিন তেলের সরবরাহ কম থাকার কথাও বলছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা।
“খুচরা বিক্রেতাদের বেশিরভাগ না আসা পর্যন্ত কোনো পাইকার ঢাকায় সবজির বড় চালান আনবে না; কারণ পচনশীল তো, বিক্রি না হলে পচে যাবে,” বলেন বিক্রেতাদের একজন।
খুচরা বিক্রেতাদের দাবি, মিল পর্যায়ে চালের দাম বেড়ে গেছে। আর মিল মালিকরা বলছেন, ধান কিনতে গিয়ে বেশি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাদের।
বাজারে বোতলের সয়াবিন তেলের সংকটের শুরু গত ডিসেম্বরে, তখন দাম বাড়ালেও সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি।
“আজ দেখি কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে গেছে; কিনিনি; খেলাম না বেগুন।"
বিক্রেতারা বলছেন, শুল্ক কমলেও সপ্তাহের ব্যবধানে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েল লিটারপ্রতি ৫ টাকা বেড়েছে।
“একটা না একটা দরকারি জিনিসের দাম বাড়তি থাকবেই। হয় ডিমের দাম, না হয় কাঁচামরিচ, না হয় আলু। এভাবেই চলছে। আমরা কাটছাঁট করে কোনোরকম টিকে আছি।”