০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে কমে যাওয়ার কারণ খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে নিম্নমুখী মূল্যস্ফীতি। শহর ও গ্রামে একই চিত্র মিলেছে।
“সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। সরবরাহেও কোনো টান নেই,” বলেন সাত তলা বাজারের এক বিক্রেতা।
দাম বাড়িয়ে স্থিতিশীল পেঁয়াজ আর সয়াবিন।
“গেল সপ্তাহেও পেঁয়াজের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ছিল। এখন ৫০ থেকে ৬০ টাকা বিক্রি করতে হচ্ছে।”
পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে ইলিশের দাম বাড়ার কথা বলেছেন বিক্রেতারা।
সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে সামান্য বেড়ে যাওয়ার কারণ খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে উর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি।
“খুচরা বিক্রেতাদের বেশিরভাগ না আসা পর্যন্ত কোনো পাইকার ঢাকায় সবজির বড় চালান আনবে না; কারণ পচনশীল তো, বিক্রি না হলে পচে যাবে,” বলেন বিক্রেতাদের একজন।
খুচরা বিক্রেতাদের দাবি, মিল পর্যায়ে চালের দাম বেড়ে গেছে। আর মিল মালিকরা বলছেন, ধান কিনতে গিয়ে বেশি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাদের।