০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
“কেন অন্য একটা স্থান থেকে অপতথ্য আসছে? যেভাবে আমরা বাংলায় একটা কথা বলি, ‘মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশ,” ভারতের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন তিনি।
“কিন্তু আমরা অথবা জাতিসংঘ কি মিয়ানমারের সরকার বা আরাকান আর্মির সাথে কথা বলেছে? না হলে চতুর্ভুজের দুইটা অংশ থাকলেতো হবে না, চারটা একসাথে হতে হবে,” বলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পে বিদেশি বিনিয়োগ ও অপারেটর আসতে পারে, বলেছেন তিনি।
“গণতন্ত্রকামী জনগণ মনে করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি অনির্দিষ্টকালের জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখা যৌক্তিক নয়,” বলেন তিনি।
“আন্তঃসীমান্ত সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সরকারগুলোর অনুমোদন নেওয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা জাতিসংঘের রয়েছে। এটা ছাড়া জাতিসংঘের সরাসরি সম্পৃক্ততা সীমিত।”
এই করিডোরের মাধ্যমে সহানুভূতির প্রবাহ যেমন তৈরি হতে পারে, তেমনি অসতর্ক হলে তা-ই হয়ে উঠতে পারে নতুন সংকট সূত্রপাতের কারণ।
“আমরা সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছি এবং যথাসময়ে অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে,” বলেন শফিকুল আলম।