০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
এনভিডিয়ার এ কৌশলটা দুদিকেই ভারসাম্য রাখার চেষ্টা অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের আইন মেনে চলা আবার চীনের বাজার ধরে রাখাও।
গত বছর বাংলাদেশের ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য গেছে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধায়।
দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও চাহিদা আছে কুমিল্লার বিজয়পুর মৃৎশিল্প কেন্দ্রের পণ্যের। কিন্তু শিল্পীদের সম্মানী নগণ্য।
সবশেষ ২১ বিলিয়নের ওপর রিজার্ভ ছিল গত ৬ মার্চ।
যুক্তরাষ্ট্র গতবছর চীনে রপ্তানির চেয়ে তিনগুণের বেশি পণ্য আমদানি করেছে। বড় এই ব্যবধান কমিয়ে আনতে ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
তাপ বাড়াতে বেশি লাকড়ি ব্যবহার করলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। সে ক্ষেত্রে দাম বেশি হলে ক্রেতাদের কাছেও চাহিদা হারায় মৃৎপণ্য।
“খবর পাওয়ার সাথে সাথে সব অংশীজন, বিমান, সিভিল এভিয়েশন, প্রাইভেট সেক্টর–সবার সাথে বৈঠক করেছি। কোনো সমস্যা বোধ করছি না।”
“আমার মনে হয়, কূটনৈতিক উদ্যোগ দরকার সরকারের পক্ষ থেকে,’’ বলেন এক রপ্তানিকারক।